২০০৮ সাল থেকে সোনাভরী নদীর ধারে অবস্থান করছে। গতো কয়েক বছর তেমন ভাঙ্গন না থাকলেও এবারের ভাঙ্গনে নদী গর্ভে বিলীন হওয়ার উপক্রম। আমরা উপজেলা প্রশাসন সহ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যাতে বিদ্যালয়টি ভাঙ্গনের কবল থেকে রক্ষা করে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার ধারা অব্যাহত রাখে।
রক্ষা করা গেলো না বিদ্যালয় ভবটিকে। পদ্মায় বিলীন হয়ে গেলো ভেদরগঞ্জ উপজেলার কাচিকাটা ইউনিয়নের ১৫১ নম্বর উত্তর মাথাভাঙা মান্নান সরকারকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবনটি। বিলীন হয়ে গেছে বিদ্যালয়ের ৩০ শতাংশ জমিও।
আমাদের জীবনের কষ্টের নাম নদীপথ। এলাকায় ব্যাপকভাবে কৃষিপণ্য উৎপাদন হলেও শুধু যাতায়াত ব্যবস্থার কারণে আমরা পিছিয়ে রয়েছি।
কুড়িগ্রামের বিভিন্ন নদ-নদীর অববাহিকা ও চরাঞ্চলে বন্যার পর দেখা দিয়েছে তীব্র নদীভাঙন। এতে একের পর এক বিলীন হচ্ছে ফসলি জমি, বসতভিটা এবং সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন স্থাপনা। ভাঙনকবলিত এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা করেও হিমশিম খাচ্ছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।